শররক গঠন Physical features বযকতর শররক গঠন নরভর কর তদর বশগতর ID: 931302
Download Presentation The PPT/PDF document "Heredity and environment controversy in ..." is the property of its rightful owner. Permission is granted to download and print the materials on this web site for personal, non-commercial use only, and to display it on your personal computer provided you do not modify the materials and that you retain all copyright notices contained in the materials. By downloading content from our website, you accept the terms of this agreement.
Slide1
Heredity and environment controversy in development
শারীরিক
গঠন
( Physical features):
ব্যক্তির
শারীরিক
গঠন
নির্ভর
করে
তাদের
বংশগতির
উপর
।
Mossen
Conger
এবং
Kagon
বলেছেন
–
কতগুলি
শারীরিক
বৈশিষ্ট
আমরা
বংশগত
ভাবে
অর্জন
করি
।
যেমন
–
চোখ
,
মুখ
,
চুল
,
নাক
,
চামড়া
,
চোখের
রং
ইত্যাদি
।
এগুলো
সম্পূর্ণ
ভাবে
জীনের
প্রত্যক্ষ
কাজের
ফলাফল
।
ব্যতিক্রম
আবার
অনেক
সময়
পরিবেশগত
কারনে
শারিরীক
গঠনের
পার্থক্য
বা
পরিবর্তন
দেখা
যায়
।
যেমন
–
বংশে
কারও
মাথায়
টাক
না
থাকলেও
পরিবেশগত
কারনে
অনেক
সময়
চুল
পড়ে
গিয়ে
মাথায়
টাক
পড়ে
।
আবার
পরিবেশগত
কারণে
খোড়া
বা
কানা
,
অন্ধও
হতে
পারে
।
সুতরাং
একথা
বলা
যায়
যে
শারিরীক
গঠনের
জন্য
বংশগত
ও
পরিবেশ
দুটোই
দায়ী
।
তবে
কোনটি
বেশী
দায়ী
সেটা
বলা
কঠিন
।
Slide2শারিরীক গঠন
প্রনালীর বৈশিষ্ট (Anatomical traits):
যদিও
শরীরের
আকৃতি
এবং
কাঠামো
বেশীর
ভাগই
non-hereditary influences –
পুষ্টি
,
আবহাওয়া
,
ব্যায়াম
এবং
পেশায়
উপর
নির্ভর
করে
।
তথাপি
বংশগত
বিষয়ও
এই
ক্ষেত্রে
গুরুত্বপূর্ণ
বিষয়
।
Newman ,Freeman
এবং
Holznagerএর
গবেষণা
থেকে
জানা
যায়
যে
উচ্চতা
,
ওজন
,
হাতের
দীর্ঘতা
এবং
চওড়ার
দিকে
N.I.T
এর
চেয়ে
I.T
এর
মধ্যে
মিল
বেশী
।
শুধুমাত্র
ওজন
ছাড়া
I.Tদের
ভিন্ন
পরিবেশে
রাখলেও
অন্য
বৈশিষ্ট
এ
মিল
ছিল
।
ব্যতিক্রমঃ
তবে
আবহাওয়া
,
খাদ্য
ঔষধ
ও
অসুস্থ্যতার
কারনেও
মোটা
বা
রোগা
হতে
পারে
।
এটা
পরিবেশের
প্রভাবে
হয়ে
থাকে
।
তবে
জন্ম
থেকে
১৭
বৎসর
পর্যন্ত
পরিবেশগত
কারনে
body growth pattern
এর
উপর
গুরুত্বপূর্ণ
প্রভাব
ফেলে
।
উদাহরন
সরূপ
বলা
যায়
ইহুদী
ও
জাপানিজ
পরিবারের
শিশুদের
তাদের
পিতামাতার
সাথে
তুলনামূলক
গবেষণা
করলে
ফলাফলে
দেখা
গেছে
যে
এসব
পরিবারের
ছেলে
মেয়েরা
তাদের
মা-বাবার
চেয়ে
গড়ে
১”-২”
বেশী
লম্বা
হয়
।
এটার
কারনে
দেখা
গেছে
যে
একটি
নির্দিষ্ট
সময়
মানব
দেহের
নমনীয়তার
জন্য
অনুশীলনের
ফলে
অথবা
স্থান
পরিবর্তনের
কারণে
এধরনের
পরিবর্তন
।
সুতরাং
,
বলা
যায়
যে
শারিরীক
বিভিন্ন
বৈশিস্টের
উপর
বংশগত
ও
পারিপার্শ্বিক
উভয়
প্রভাবই
অনস্বীকার্য
।
Slide3৩। সহজাত
আচরণ
(Physiological traits)
Physiological
এবং
phychological
প্রক্রিয়ার
মধ্যে
নিবিড়
সম্পর্ক
রয়েছে
।
রাগ
ও
ভয়ের
সাথে
শারিরীক
লক্ষন
জড়িত
এবং
ফলে
রক্তচাপ
বেড়ে
যায়
ও
নাড়ীর
স্পন্দনের
হারও
বেড়ে
যায়
।
তবে
এসব
ক্ষেত্রে
ব্যক্তি
স্বাতন্ত্রতা
লক্ষ্য
করা
যায়
।
এই
প্রতিক্রিয়া
উচ্চ
প্রতিক্রিয়াশীল
nervous
লোকদের
মধ্যে
তীব্র
থাকে
।
কম
প্রতিক্রিয়াশীল
nervous system
লোকদের
চেয়ে
।
বিভিন্ন
investigation
বিভিন্ন
সময়ে
twin study method
ব্যবহার
করে
physiologicalএবং
neurological
ক্রিয়াকর্মের
জন্য
genetic factors
এর
role
সনাক্ত
করেন
।
একটি
পরীক্ষায়
দেখা
গেছে
যে
–
I.T
দের
মধ্যে
রক্তচাপ
বৃদ্ধির
গড়
পার্থক্য
= 5 .1
কিন্তু
N.I.T ,, ,, ,, ,, ,, ,, = 8 .1
এই
তথ্য
হতে
বোঝা
যায়
যে
I.T
দের
মধ্যে
যোগাযোগ
ছিল
বা
ঘনিষ্ঠতা
বেশী
ছিল
।
সুতরাং
বলা
যায়
যে
এক্ষেত্রে
বংশগতি
বিশেষ
ভূমিকা
পালন
করে
।
আবার
- ১৯৩০
সালে
ডক্টর
সিং
ভারতের
অরন্য
থেকে
২টি
বালিকাকে
উদ্ধার
করেন
যারা
সেখানে
বাঘের
বাচ্চাদের
সঙ্গে
বাস
করছিল
।
জন্ম
সূত্রে
তারা
মানব
শিশু
হিসাবে
দুই
হাত
দুই
পা
নিয়ে
জন্মগ্রহণ
করলেও
তারা
হাঁটু
ও
কনুই
এর
উপর
ভর
করে
দাঁড়ায়
।
তাদের
এই
আচরনের
জন্য
পরিবেশই
দায়ী
ছিল
।
Slide4৩।প্রথম ঋতুবতী
হওয়ার
বয়স (Age of the first menstruation):
এটা একটা শারিরীক বৈশিস্ট্য।আংশিক বংশগতি এবং আংশিক মনস্তাত্বিক প্রভাব।পরিনত মহিলা প্রতিমাসে ঋতুবতি হন । প্রতিটি মেয়ের একই বয়সে
menstruation
হয়
না
।
এর
কারন
বংশগত
ও
পরিবেশ
দুটোই
দায়ী
।
Newman ,Freeman,
Holzinger
এর
গবেষণামূলক
পরীক্ষায়
দেখা
গেছে
যে
–
অভিন্ন
জমজদের
ঋতুবতী
হওয়ার
বয়সের
গড়
পার্থক্য
= ২. ৮
মাস
ভিন্ন
,, ,, ,, ,, ,, ,, = ১২
মাস
N.T.Sibling
,, ,, ,, ,, ,, ,, = ১২. ৯
মাস
মা
ও
কন্যার
,, ,, ,, ,, ,, ,,
= ১৮. ৬
মাস
অভিন্ন
জমজদের
মধ্যে
এই
পার্থক্য
সবচাইতে
কম
হওয়ায়
এতে
বংশগতির
প্রভাব
প্রমাণিত
হয়
।
আবার
পরিবেশের
কারনের
এই
সময়ের
কিছু
পার্থক্য
হয়ে
থাকে
।
যেমন
–
গরম
দেশের
মেয়েদের
ঋতুস্রাব
সাধারণত
তাড়াতাড়ি
হয়
শীত
প্রধান
দেশের
মেয়েদের
চেয়ে
।
এটা
হচ্ছে
পারিপার্শ্বিকতার
প্রভাব
।
Slide5৫। আয়ূকাল (Longevity )
যদিও
বা
বিভিন্ন
পারিপার্শ্বিক
বিষয়
accident
দ্বারা
প্রভাবিত
হয়
তবুও
genetic influence
আয়ূকাল
এর
উপর
প্রভাব
বিস্তার
করে
।
একটি
পরীক্ষায়
দেখা
গেছে
যে
৬০
বছরের
পর
–
I.T
দের
মধ্যে
আয়ূকালের
পার্থক্য
–
৩৬ .৯
মাস
।
আর
N.I.T
দের
,,
,, ,,
-
৭৮. ৩
মাস
।
আয়ূসীমা
কিছুটা
বংশগত
ভাবে
কাজ
করে
।
যার
জন্য
অভিন্ন
জমজদের
বেলায়
এই
পার্থক্য
কম
।
আকার
দেখা
যায়
পরিবেশের
কারনে
পাশ্চাত্য
দেশের
তুলনায়
আমাদের
আয়ূসীমা
কম
হয়
তবে
চিকিৎসা
,
পুষ্টি
ইত্যাদি
আধুনিক
চিকিৎসার
উন্নতির
ফলে
গড়
আয়ূ
অনেক
ক্ষেত্রেই
আগের
তুলনায়
বৃদ্ধি
পেয়েছে
।
Slide6৬। সঞ্চালন
ক্ষমতা
(Motor ability )
সঞ্চালন
ক্ষমতা
বংশগতির
উপর
বেশী
নির্ভরশীল
,
হিসাবে
প্রমাণিত
হয়েছে
।
বিভিন্ন
পরীক্ষায়
দেখা
গেছে
যে
দের
উচ্চতা
৪- ৪ ১\২
বৎসর
বয়সে
হঠা
ৎ
করে
বৃদ্ধি
পায়
।
তেমনি
বসার
প্রথম
সময়
,
হাটার
প্রথম
সময়ে
,
চোখের
গতি
সঞ্চালনে
N.I.T
দের
চেয়ে
I.T
দের
মধ্যে
সাদৃস্য
লক্ষণীয়
। এ
ক্ষেত্রে
প্রমান
পাওয়া
যায়
যে
বংশগতির
প্রভাব
বিশেষভাবে
নির্ভরশীল
।
তবে
শিক্ষার
মাধ্যমে
এসব
কৌশলের
কিছুটা
উন্নতি
করা
সম্ভব
।
এক্ষেত্রে
পরিবেশের
প্রভাব
ও
লক্ষণীয়
।
Slide7৭। শারিরীক
বৈকল্য
এবং রোগ (Physical defect and diseases)
কিছু
কিছু
রোগ
বংশগতির
প্রভাবে
একজনের
থেকে
অন্যজনের
দেহে
স্থানান্তরিত
হয়ে
থাকে
।
যেমন
–
ডায়াবেটিস
, Hemophilia
এবং
নানা
ধরনের
চক্ষু
ও
কর্ণ
রোগ
।
Jost
Sountag
উচ্চরক্ত
চাপ
এর
রোগীর
উপর
গবেষণামূলক
নিরীক্ষা
করে
দেখেছেন
যে
I.T
দের
মধ্যে
রক্তচাপের
পার্থক্য
হয়
৫.১
এবং
N.I.T
দের
পার্থক্য
হয়
৮.৪ ।
শারিরীক
ত্রুটি
ও
শুধুমাত্র
বংশগতি
দায়ী
নয়
।
পরিবেশের
প্রভাব
ও
গুরুত্ব
পূর্ণ
।
যেমন
–
দুর্ঘটনার
ফলে
শারিরীক
ত্রুটি
।
Slide8৮।মানসিক ত্রুটি
এবং
প্রতিবন্ধকতা (Mental defect and retardation )
এমন
কত
গুলো
ত্রুটি
আছে
সে
গুলো
শুধু
মাত্র
বংশধারার
উপর
নির্ভর
করে
এবং
বুদ্ধি
মত্তা
কে
স্থূল
করে
দেয়
। এ
ধরনের
কিছু
বিশেষ
রোগ
সম্পর্কে
নিম্নে
আলোচনা
করা
হলো
-
ক)
Phynylketonurea
:
জন্মগত
বিকাশ
ত্রুটির
কারণজনিত
রোগ
।
ফিনাইল
এলানাইন
হাইড্রোজিনেজ
এনজাইম
এর
অনুপস্থিতিতে
বিষাক্ত
রাসায়নিক
উপাদান
শরীরে
জমা
হয়
এবং
মস্তিষ্ক
ও
স্নায়ুমণ্ডলী
স্বাভাবিক
কর্মক্ষমতা
হারিয়ে
ফেলে
,
ফলে
শিশুদের
বুদ্ধিহীনতা
ও
মানসিক
জড়তা
দেখা
দেয়
।
ছোটবেলায়
ধরা
পড়লে
বিশেষ
পথ্য
ব্যবস্থার
মাধ্যমে
চিকিৎসা
করা
হলে
রোগের
কম
হয়
।
বংশগত
কারনে
হলেও
পরিবেশের
প্রভাব
কিছুটা
উন্নত
করা
যায়
।
খ) Infantile
amaurtic
family idiocy : এ
রোগের
প্রকৃত
কারন
হলো
চর্বির
বিপাক
ক্রিয়ার
ত্রুটির
মস্তিষ্কের
কোষ
সমূহে
চর্বি
জমে
যায়
ফলে
একটি
অস্বাভাবিক
রকমের
ত্রুটি
মস্তিষ্কের
স্নায়ূকোষ
এবং
spinal cord এ
পরিলক্ষিত
হয়
।
ফলে
পেশীর
দুর্বলতা
দেখা
যায়
।
এরোগ
একমাত্র
বংশধারার
উপর
নির্ভর
করে
।।
বাবা
–
মা
যদি
নিকটতম
আত্মীয়
হয়
।
তবে
এরোগ
হওয়ার
সম্ভাবনা
বেশী
থাকে
।
জিনের
মাধ্যমে
এরোগ
বাবা-মা
থেকে
সন্তান
সন্ততিতে
স্থানান্তরিত
হয়
।
গ) Cerebral
Schelerosis
:
মস্তিষ্ক
জনিত
রোগ
।
দুটি
recessive
বা
দুর্বল
জিনের
কারনে
যে
ভ্রুনের
সৃষ্টি
হয়
সেই
শিশুর
মধ্যে
এ
রোগ
দেখা
যায়
। এ
রোগ
শিশুকে
নির্বোধ
ও
বুদ্ধিহীন
করে
দেয়
।
এটা
সম্পূর্ণ
বংশগত
।
ঘ)
Huntington’s chorea :
এটা
নার্ভের
রোগ
এবং
বংশগত
।
একই
পরিবারের
বিভিন্ন
সদস্যকে
সংক্রামিত
করে
।Single dominant
জিনের
জন্য
এ
রোগটি
হয়
।
ঙ) Mongolism : এ
রোগটিও
বংশগত
।
স্বাভাবিক
ভাবে
পিতার
কাছ
থেকে
২৩
জোড়া
এবং
মার
কাছ
থেকে
২৩
জোড়া
মোট
৪৬
জোড়া
ক্রোমোজোম
নিয়ে
ভ্রুনের
সৃষ্টি
হয়
।
কিন্তু
ক্রোমোজোমের
বিভাজনের
ত্রুটি
ঘটার
কারনে
৪৬
এর
পরিবর্তে
৪৭
জোড়া
ক্রোমোজোম
নিয়ে
ভ্রুন
সৃষ্টি
হলে
সেই
শিশুর
মধ্যে
Mongolism
নামক
নির্বুদ্ধিতা
দেখা
যায়
।
Slide9৯। মানসিক
ভারসাম্যহীনতা
( Mental disorders )ঃ
কিছু
মানসিক
disorders
এর
উৎপত্তি
হলো
genetic ,
তবে
মনোবিজ্ঞানীদের
মতে
– এ
ব্যাপারে
মতানৈক্য
রয়েছে
।
মানসিক
রোগগুলো
আবার
পরিবেশের
কারনেও
হতে
পারে
।
এই
মানসিক
ভারসাম্য
হীনতাকে
দুভাগে
ভাগ
করা
হয়েছে
।
ক) Functional psychosis
বা
বদ্ধ
পাগল
খ ) Psycho
nevrosis
বা
মৃদু
পাগল
অনেকে
এদেরকে
বংশগতির
প্রভাব
মনে
করলেও
অনেক
মনোবিজ্ঞানী
বিশ্বাস
করেন
যে
পরিবেশ
বিশেষ
করে
পূর্ণ
জীবনের
অভিজ্ঞতাই
এই
অস্বাভাবিকতার
প্রধান
কারন
।
Functional psychosis
আবার
দু
ধরনের
হতে
পারে
।
যেমন
-
1) Manic depressive psychosis
2) Schizophrenia psychosis
1) Manic depressive psychosis :
পরিবেশ
যদি
সব
সময়
বিরুদ্ধাচারনে
হয়
তবে
এই
অবস্থাকে
চরম
পাগলামি
বলে
।
লক্ষন
হলো-উদাসভাব
,
অতিরিক্ত
বিস্ময়তা
,
শরীরের
অযত্ন
,
পালিয়ে
যাওয়া
। Newman, Freeman ও
Holzinger
গবেষণামূলক
নিরীক্ষার
মাধ্যমে
প্রমাণ
করেছেন
যে
, এ
ধরনের
মানসিক
রোগের
কারন
হলো
জিন
এর
প্রভাব
থাকলেও
পরিবেশের
প্রভাব
বেশী
।
2) Schizophrenia psychosis – এ
রোগে
মানুষ
বদ্ধ
পাগল
হয়ে
যায়
।
এর
জন্য
বংশগত
ও
পরিবেশ
উভয়ই
দায়ী
।
Kallman
নামক
একজন
মনোবিজ্ঞানী
৭৯৪ Schizophrenia
psychosis
রোগীর
উপর
সমীক্ষা
চালিয়ে
দেখেছেন
,
যারা
আত্মীয়
তাদের
সন্তানের
মধ্যে
এ
রোগের
প্রবণতা
বেশী
।
এছাড়া
একই
পরিবেশে
মানুষ
সমকোষী
যমজদের
মধ্যে
৯১
এবং
ভিন্ন
কোষী
যমজদের
মধ্যে
৭৮ ।
এ
থেকে
প্রমানিত
হয়
যে
এটা
বংশগত
।
তবে
পরিবেশের
প্রভাব
ও
কিছুটা
প্রভাব
বিস্তার
করে
।
Slide10১০। বুদ্ধিমত্তা(Intelligent )
বুদ্ধিমত্তা হলো- পরিবেশের সাথে নিজেকে খাপ খাওয়ানোর ক্ষমতা
।
বুদ্ধাংকের সাহায্যে বুদ্ধিমত্তা পরিমাপ করা হয় । বুদ্ধাংক হলো প্রকৃত বয়স ও মানসিক বয়সের অনুপাত ।
অর্থাৎ সূত্র টি দিতে হবে ।
মানুষের সাধারণ বুদ্ধাংক ১০০এর উপরে গেলে
Geneus
এবং নীচে গেলে কম বুদ্ধি বলে।
Newman, Freeman
ও
Holzinger
অভিন্ন ও ভিন্ন যমজদের মধ্যে বুদ্ধিমত্তার লেভেল পরীক্ষা করেছেন-
Performa --
অভীক্ষা দ্বারা ।
ভিন্ন
যমজদের
মধ্যে
বুদ্ধিমত্তার
তারতম্য
ছিল
-৯.৯
এবং
অভিন্ন
যমজদের
মধ্যে
বুদ্ধিমত্তার
তারতম্য
ছিল
= ৫.৯ ।
তাঁদের
মতে
অভিন্ন
সময়কে
ভিন্ন
পরিবেশে
এবং
অভিন্ন
যমজকে
আবার
একই
পরিবেশে
রাখলে
যমজদের
I.Q
তে
যোগাযোগ
ছিল
।
Burk
এর
গবেষণায়
দেখা
গেছে
২০৪
জন
অভিন্ন
যমজ
শিশুকে
বা
পালক
বাড়ীতে
রাখা
হলো
,
আর
একটি
নিয়ন্ত্রণ
গ্রুপে
১০৫
জনকে
আসল
বাবা-মার
কাছে
রাখা
হলো
–
তিনি
জানতে
চেয়েছিলেন
–
দুই
গ্রুপের
ছেলেমেয়ের
মধ্যে
মা
-
বাবার
সাথে
বুদ্ধিমত্তার
যোগাযোগ
।
ফলাফলে
দেখা
গেছে
যে
–
আসল
মা
-
বাবার
সাথে
সন্তানদের
সম্পর্ক
বেশী
ছিল
foster
মা-বাবার
চেয়ে
।
Leahy
নামক
একজন
মনোবিজ্ঞানী
ও
একই
মতামত
প্রকাশ
করেছিলেন
বুদ্ধিমত্তা
প্রসঙ্গে
। Burk
এবং
Leahy
তাঁদের
পরীক্ষায়
যে
ফলাফল
পাওয়া
গিয়েছিলো
নিম্নের
চার্টের
মাধ্যমে
দেখানো
হলো
।
Slide11Leahy নামক
একজন মনোবিজ্ঞানী ও একই
মতামত
প্রকাশ
করেছিলেন
বুদ্ধিমত্তা
প্রসঙ্গে
। Burk
এবং
Leahy
তাঁদের
পরীক্ষায়
যে ফলাফল পাওয়া গিয়েছিলো নিম্নের চার্টের মাধ্যমে দেখানো হলো – E.gcomparison of foster and true parent child correlations.যদিও I.Q এর ক্ষেত্রে বংশ ধারায় বিরাট প্রভাব রয়েছে তবে পরিবেশের প্রভাব অনস্বীকার্য। পরিবেশও I.Q উন্নয়নে বিরাট ভূমিকা রাখে ।
Fathers intelligent Mothers intelligentBurkChild number Foster child True childFoster childTrue childLeahy204 জন 105 জন 204 জন 105 জন .07 .15 .45 .51 .14 .02 .45 .51
১১। ব্যক্তিত্ব (Personality)
মানুষের
আচরনের
সামগ্রিক
বৈশিষ্ট
ই
হলো
ব্যক্তিত্ব
।
ব্যক্তিত্ব
এমন
জিনিস
,
যা পরিবেশের সাথে প্রতিক্রিয়া করতে করতে অর্জিত হয় । এই ব্যক্তিত্ব গঠনে বংশগতির প্রাধান্যের কথা উল্লেখ করে । গ্যাল্টোন, থনডাইক প্রমূখ বিজ্ঞানীরা বলেন – শিশু যে বংশ ধারা নিয়ে
জন্মাবে সে বংশ ধারাই সম্পূর্ণ ভাবে তার ভবিষ্যৎ ব্যক্তিসত্তার প্রকৃতি নির্ণয় করবে তার পরিবেশ যেমনই হোক না কেন । Pearson বলেন , মানুষের ব্যক্তিত্বের জন্য বংশগতি দায়ী । অন্য একজন মনোবিজ্ঞানী Jones এর বিরোধীতা করে বলেন ব্যক্তিত্ব শুধু বংশগতির প্রভাবেই হয় না । এটা
মানুষ
অর্জিত
করে
পরিবেশের
সাথে
বিভিন্ন
প্রক্রিয়ার
মাধ্যমে
জিনের
মাধ্যমে
বাবা-মার
ব্যক্তিত্বের
বৈশিষ্ট
সন্তানের
দেহে
স্থানান্তরিত
হয়
কিন্তু
পরিবেশের
প্রভাব
তা
বদলাতে
ও
পারে
।
Slide13১২।নিরক্ষরতাঃ
নিরক্ষরতার ব্যাপারে বংশগতি এবং পরিবেশের পারস্পারিক অবদান, বিভিন্ন অবস্থায় বা দেশে বিভিন্ন রকম।যেমন –ইংল্যান্ডে ৪০ বছরের নীচে পূর্ণ বয়স্ক ব্যক্তিদের নিরক্ষরতার কারণ প্রধানতঃ মানসিক অপূর্ণতা অথবা অন্ধত্বের জন্য । সুতরাং দেখা যাচ্ছে যে ৪০ বছরের কেউ নিরক্ষর থাকলে আমাদের দেশে তার কারণ পরিবেশ ।কিন্তূ পাশ্চাত্য দেশে এর কারণ বংশগত ।
বংশগত এবং
পরিবেশ
– এ
দুয়ের
মধ্যে
কোনটা
বেশী
শক্তিশালী
তা নির্ধারন করা এখনও সম্ভব হয় নি । তবে শিশু জন্মের সময় তার বংশগতি প্রধান , আবার জন্মের পর তার দৈহিক মানসিক দিক হতে
যে বর্ধন হয় তাতে বংশগত প্রভাবের সাথে পরিবেশের প্রভাবও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ । কেননা মানুষের জন্মের পর হতে মৃত্যু পর্যন্ত এই দুটির প্রভাব সর্বত্র লক্ষনীয়। সুতরাং বলা যায় – Heredity determine what we can .Environment what we do .